আমে দুধে
ক্লাস টুয়েলভে পড়ত সিধু। পড়াশোনায় বিশেষ ভালো ছিল না, টুকে পাশ করত প্রতিবার। এদিকে হেডস্যারের মেয়ে রুম্পাকে খুব ভালোবাসতো। কিন্তু রুম্পাকে বলার আগেই ব্যাপারটা রুম্পার বাবার কানে পৌঁছায়। তিনিও খুব একটা সুবিধের লোক নন। বাড়িতে টিউশনি করেন ও নিজের প্রাইভেট ছাত্রদের প্র্যাকটিকাল পরীক্ষায় ভালো নম্বর দেন, গার্ড দেওয়ার সময় সেই ছাত্রদের টোকা টুকি করতে দেখলেও চোখ বন্ধ রাখেন, কিন্তু বাকিদের বেলায় তিনিই খুব কড়া।
স্যার নিজে ভ্যালেন্টাইন ডের আগের দিন স্কুলের বাইরে সিধু কে জোর শাসালেন। ভবিষ্যতে কোনোদিন মেয়ের আশপাশেও যেন না দেখেন সিধুকে। টুকে পাশ করা ছেলেদের তিনি দু চক্ষে দেখতে পারেন না, তাই এরপর এমন খবর তার কানে এলে পিটিয়ে ছাল চামড়া গুটিয়ে দেবেন, ইত্যাদি, ইত্যাদি।
সিধুর কিছু বন্ধু বান্ধব সিধুকে গ্যাস খাইয়ে বারে তুলে বলল, ভ্যালেন্টাইন ডের দিন গোলাপ নিয়ে হাঁটু গেড়ে রুম্পাকে প্রপোজ কর। এদিকে রুম্পার বাবা রুম্পাকে সিধু ও তাকে শাসিয়ে আসার ঘটনাটা জানাতে, রুম্পা তার বাবাকে সটান বলে দিল, আমার ব্যাপার আমি বুঝে নেব, তোমার নাক না গলালেও চলবে।
পরদিন স্কুলের বাইরে সিধু হাঁটু গেড়ে গোলাপ হাতে রুম্পাকে প্রপোজ করতে গেল। রুম্পার বাবাও দোতলার জানলা দিয়ে উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে। রুম্পা এলো, সিধুর থেকে ফুল টা নিয়ে ঠাটিয়ে এক চড় মারল।
রুম্পার বাবা খুশিতে ডগমগ। এদিকে সিধু এসে বন্ধুদের বলল চল ভাই, এই খুশিতে একটা পার্টি হয়ে যাক, খরচা আমার। বন্ধুরা অবাক!! তোকে চড় মারল, আর তুই আনন্দ করছিস?
সবাইকে অবাক করে সিধু বলল, ওর বাবা ধারেকাছে ঘেঁষতে মানা করেছিল। এদিকে রুম্পা যে নিজে থেকে আমায় ছুয়ে গেল, সেটাই তো বড় কথা। আমি তো জিতে গেলাম।
গল্প এখানেই শেষ নয় কিন্তু। আট বছর বাদে সিধুর সাথেই রুম্পার বিয়ে হল। রুম্পার বাবাই সম্প্রদান করলেন, জোড় হাতে অতিথিদের আপ্যায়ন ও করলেন।
উপরোক্ত গল্পের সাথে বর্তমানের কোনো নৈতিক জয়ের ঘটনা বা ভবিষ্যতের কোনো আমে দুধে মিশে যাওয়ার ঘটনার মিল পেলে, তা নিতান্তই কাকতালীয়।
Subrata Chaudhuri
স্যার নিজে ভ্যালেন্টাইন ডের আগের দিন স্কুলের বাইরে সিধু কে জোর শাসালেন। ভবিষ্যতে কোনোদিন মেয়ের আশপাশেও যেন না দেখেন সিধুকে। টুকে পাশ করা ছেলেদের তিনি দু চক্ষে দেখতে পারেন না, তাই এরপর এমন খবর তার কানে এলে পিটিয়ে ছাল চামড়া গুটিয়ে দেবেন, ইত্যাদি, ইত্যাদি।
সিধুর কিছু বন্ধু বান্ধব সিধুকে গ্যাস খাইয়ে বারে তুলে বলল, ভ্যালেন্টাইন ডের দিন গোলাপ নিয়ে হাঁটু গেড়ে রুম্পাকে প্রপোজ কর। এদিকে রুম্পার বাবা রুম্পাকে সিধু ও তাকে শাসিয়ে আসার ঘটনাটা জানাতে, রুম্পা তার বাবাকে সটান বলে দিল, আমার ব্যাপার আমি বুঝে নেব, তোমার নাক না গলালেও চলবে।
পরদিন স্কুলের বাইরে সিধু হাঁটু গেড়ে গোলাপ হাতে রুম্পাকে প্রপোজ করতে গেল। রুম্পার বাবাও দোতলার জানলা দিয়ে উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে। রুম্পা এলো, সিধুর থেকে ফুল টা নিয়ে ঠাটিয়ে এক চড় মারল।
রুম্পার বাবা খুশিতে ডগমগ। এদিকে সিধু এসে বন্ধুদের বলল চল ভাই, এই খুশিতে একটা পার্টি হয়ে যাক, খরচা আমার। বন্ধুরা অবাক!! তোকে চড় মারল, আর তুই আনন্দ করছিস?
সবাইকে অবাক করে সিধু বলল, ওর বাবা ধারেকাছে ঘেঁষতে মানা করেছিল। এদিকে রুম্পা যে নিজে থেকে আমায় ছুয়ে গেল, সেটাই তো বড় কথা। আমি তো জিতে গেলাম।
গল্প এখানেই শেষ নয় কিন্তু। আট বছর বাদে সিধুর সাথেই রুম্পার বিয়ে হল। রুম্পার বাবাই সম্প্রদান করলেন, জোড় হাতে অতিথিদের আপ্যায়ন ও করলেন।
উপরোক্ত গল্পের সাথে বর্তমানের কোনো নৈতিক জয়ের ঘটনা বা ভবিষ্যতের কোনো আমে দুধে মিশে যাওয়ার ঘটনার মিল পেলে, তা নিতান্তই কাকতালীয়।
Subrata Chaudhuri
What does 777 casino mean in Mississippi? | JTM Hub
ReplyDelete777 Casino has 777 gambling 제주 출장샵 machines which are available to 나주 출장마사지 play for 진주 출장마사지 free. This site uses cookies. communitykhabar You agree to this by continuing to use this page. 문경 출장마사지